৩৭তম বিসিএস পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে। লিখিত পরীক্ষার নানা কৌশল নিয়ে চাকরিবাকরিতে থাকছে নিয়মিত পরামর্শমূলক লেখা থাকবে। তারই অংশ হিসেবে লিখিত পরীক্ষায় ফেল বা কম নম্বর পাওয়ার ১০টি কারণ আছে।
যেমন: ক) তথ্য কম থাকা বা না থাকা;
খ) ভুল তথ্য থাকা;
গ) বানান ও বাক্য ভুল এবং যতিচিহ্নের সঠিক ব্যবহার না থাকা;
ঘ) লেখায় অতিরিক্ত কাটাকাটি;
ঙ) হাতের লেখা অতিরিক্ত বড় বা ছোট;
চ) একই কথার পুনরাবৃত্তি;
মনে রাখতে হবে যে, লিখিত পরীক্ষায় দুই ধরনের প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। একটি হলো ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন, যাতে পূর্ণ নম্বর পাওয়া যায় না। যেমন রচনা। আর অন্যটি হলো সুনির্দিষ্ট প্রশ্ন, যেখানে পূর্ণ নম্বর পাওয়া যায়। যেমন ব্যাকরণ। তাই পূর্ণ নম্বরের প্রশ্নের উত্তরগুলো ভালো করে করতে হবে। এতে দ্রুত এগিয়ে যাওয়া যায়।
আজ বাংলা নিয়ে আলোচনা করব। বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে বিভক্ত হয়ে মোট ২০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়। প্রথম পত্রে ব্যাকরণ ৩০, ভাব-সম্প্রসারণে ২০, সারমর্মে ২০, সাহিত্যে ৩০ এবং দ্বিতীয় পত্রে ইংরেজি অনুবাদে ১৫, কাল্পনিক সংলাপে ১৫, পত্রলিখনে ১৫, গ্রন্থ সমালোচনায় ১৫ ও রচনায় ৪০।
মাঝে মাঝে নিজে নিজে পরীক্ষা দিয়ে যাচাই করে দেখবেন, ঠিক সময়ে সব শেষ করতে পারছেন কি না। লিখিত পরীক্ষায় সব লিখে আসাও একটা বিরাট সাফল্য। আর সামনের দিনগুলো নিজেকে ও পড়ার কাজে দিন। সবার জন্য শুভকামনা। নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে থাকুন, সফলতা মিলবে।
আপনার মতামত লিখুন :