কবিতার শেষ শব্দটিতে চন্দ্রবিন্দু লেখাটি ছিলনা-
আজও চন্দ্রকথার ব্যাকুল তৃস্নার্ত চোখে ভালবাসা আছে!
কত কথা ছন্দ হয়ে রয়ে যায় লেখনীর পাতায়,
কিছু কথা দূর দেশে পাড়ি জমায় ভিন্নতার খোজে,
তবু, রয়ে যায় ভাবলেশহীন চোখের ছায়াকাব্য!
হয়ত তারার দেশে কোন একদিন,
দূর-বহুদূরে ছলনাময়ী কাব্য লেখার তাড়া-
বেশ যেন সুর তোলা রজণীঘোরের রহস্য!
ফুলেল কাব্যে মুখরিত এ হরিখেলা,
মাতোয়ারা যেন উল্লিখিত জটলার ঘোর,
এ যেন সেই নীরব তিথিতে মেলে ধরা ফুলের কানন-
শূন্যকাননের শূন্য নিরবতা-
জটলা পাকানো অস্থিরতা-
বেদনাঘোর যেন বিষাদছায়ার বিস্তরতা,
চন্দ্রবিন্দু ছিল না বেলা এ বিষাদ সীমাহীনপ্রায়।।
এ কবিতা চলমান-
এ কবিতা অসীম-
শূন্য দৃস্টিতে সব যেন ধোয়াশার উত্তরীয়রূপে-
তবু-চন্দ্রকথার ব্যাকুলতা ছিল!!
আপনার মতামত লিখুন :